কক্সবাজার, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪

দেশে বাড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাসে সংক্রমণ!

সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পর্যটকদের গন্তব্য এখন সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার।স্বাস্থ্যবিধি মানচেন না বেশিরভাগ পর্যটক , ভ্রমণ পিপাসুরা  এর মধ্যেও সাগরের ঢেউ উপভোগ করতে আসচ্ছেন ।

তবে প্রশ্ন একটাই, করোনা উপেক্ষা করে সমুদ্রের ঢেউ উপভোগকারীরা কতটা সচেতন?

স্বাস্থ্যবিধি মানতে যেমন পর্যটকদের অনীহা, ঠিক তেমনি প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটন ব্যবসায়ীদের নানা বিধি নিষেধ দিলেও তা মানছেন না ব্যবসায়ী। দিচ্ছেন নানা অজুহাত।

এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আশা করি বাংলদেশে আর করোনা নাই। এ কারণে ভয়-ভীতি চলে গেছে।’

আর প্রবেশদ্বারে মাইক ও সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দায়িত্ব শেষ প্রশাসেনর। সৈকতে নেই কোনো সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা। তবে টুরিস্ট পুলিশ বলছে, মাস্ক ছাড়া সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের ঢুকতে বাধা দিলে, বিরক্ত হন তারা।

ট্যুরিস্ট পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, ‘করোনা পরিস্থিতিতে আমরা মাইকিং করি মাস্ক পরিধান করে সৈকতে প্রবেশ করা জন্য। এক্ষেত্রে দেখা যায় অনেকে মানে, অনেকে মানে না। তারপরও আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করে থাকি।’

করোনায় গত মার্চ থেকে আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ ছিলো কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতের পর্যটকদের প্রবেশ। এরপর পুরোদমে আনাগোনা বাড়লেও খুব একটা গুরুত্ব পাচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি।

পাঠকের মতামত: