কক্সবাজার, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

পর্যটকে মুখরিত ইনানী পাথুরে বীচ

কক্সনাজার সমুদ্র সৈকত থেকে মাত্র ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত ইনানী পাথুরে সী বীচ পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে হৃদয়গ্রাহী স্পটে পরিনত হয়েছে। প্রতিদিন হাজারো পর্যটকের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব লীলা নিকেতন ইনানী পাথুরে সী-বীচ।

দীর্ঘ ৯ মাস করোনা প্রদুর্ভাব অতিক্রম করার পর পর্যটন শি্ল্পের সাথে সম্পৃক্ত ব্যবসায়ীরা আবারো চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। হোটেল মোটেল, কীটকট, শামুক, ঝিনুক, আচার, প্রসাধনী, ডাব ও অন্যান্য পণ্য সাজিয়ে যারা ব্যবসা করছেন তারা মহা খুশী। কারণ করোনার ফলে ব্যাপক লোকসানের ধাক্কা কাটিয়ে উঠে আবারও ঘুরে দাড়িয়েছে ব্যবসায়ীরা। স্বাভাবিক জীবন-যাপন শুরু হওয়ায় পর্যটন ব্যবসায়ীরা এখন ব্যস্থ সময় পার করছেন।

প্রতিদিন সকাল থেকে ভাসমান ব্যবসায়ীরা দেশি-বিদেশী পর্যটকের অপেক্ষায় রকমারি পণ্য সাজিয়ে বরণের জন্য উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। পর্যটকদের কেনা-কাটার উপর নির্ভর করে অন্তত শত শত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পরিবারের সংসার চলে ইনানী সী-বীচকে কেন্দ্র করে।

ঝিনুক-শামুক ব্যবসায়ী আলাউদ্দীন মিটু জানিয়েছেন, দুর্ভোগ কাটিয়ে উঠে তারা স্বাভাবিক ব্যবসায় ফিরেছে। সার্বক্ষণিক বীচ পুলিশের নজরদারীতে ব্যবসায়ী পর্যটক সকলে সকাল সন্ধ্যা নিরাপত্তার চাদরে ডাকা থাকে। তাই ইনানী সী-বীচের মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশে পাথুরে বীচের উপর সাগরের জলরাশি মহা মিতালী সত্যিই পর্যটকদের খুব বেশি আকর্ষণ করে।

ঢাকা মহাখালীর সারমিন ইয়াসমিন নামের এক তরুণী পর্যটক জানিয়েছেন, ইনানী সী-বীচে তিনি প্রথম এসেছেন বইয়ের পাতায় যা পড়েছি সত্যিই ইনানী পাথুরে বীচ তার চাইতে অধিক সুন্দর।

পাঠকের মতামত: