কক্সবাজার, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

রোহিঙ্গা ক্যাম্প লকডাউনের আওতায়

কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে ৩৪টি রোহিঙ্গা শিবির রয়েছে। এখানে বসবাস করছে ১১ লাখের অধিক রোহিঙ্গা। সম্প্রতি করানো ভাইরাসের কারনে কিছু  এনজিওর কাযর্ক্রম সীমিত করেন। বাকী গুলো এনজিও গুলো নিয়মিত কাযর্ক্রম চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

কক্সবাজারের সকল রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প কক্সবাজার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের ঘোষনার মধ্যে লকডাউন হিসাবেই থাকবে। শরনার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি-জ্যেষ্ঠ যুগ্ন সচিব) মোঃ মাহবুব আলম তালুকদার  এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আরআরআরসি (জ্যেষ্ঠ যুগ্ন সচিব) মোঃ মাহবুব আলম তালুকদার আরো বলেন, জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অফিসিয়ালি একটি জেলাকে লকডাউন ঘোষনা করা মানেই উক্ত জেলার সমগ্র এলাকা আপনা আপনি লকডাউন হয়ে যাওয়া।

কক্সবাজারের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ কামাল হোসেন ৮ এপ্রিল বুধবার কক্সবাজার পুরো জেলাকে লকডাউন ঘোষনার মধ্যেই রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প গুলো পড়েছে। নতুন করে রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পে আলাদা লকডাউন ঘোষনার কোনো  প্রয়োজন নেই। তাছাড়া জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ কামাল হোসেন তিনি সহ সংশ্লিষ্ট সকল উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে পরামর্শ করে কক্সবাজারকে লকডাউন ঘোষনা দিয়েছেন।

আরআরআরসি (জ্যেষ্ঠ যুগ্ন সচিব) মোঃ মাহবুব আলম তালুকদার আরো বলেন, ৩৪ টি রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পে করোনা ভাইরাস জনিত লকডাউন এর সমস্ত বিধিনিষেধ মেনে চলার জন্য ইতিমধ্যে আরআরআরসি অফিস থেকে সিআইসি সহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প গুলোতে আগে থেকেই আনঅফিশিয়ালি অনেকটা লকডাউনের মতোই নিয়ন্ত্রিত ও সীমিত আকারে কার্যক্রম ছিলো।

পাঠকের মতামত: