শিগগিরই ভাসানচরে স্থানান্তর হতে পারে ৫শ রোহিঙ্গা পরিবার। এরইমধ্যে সেখানে নির্মিত আশ্রয়ন প্রকল্প ঘুরে দেখেছেন ২২টি দেশীয় এনজিওর প্রতিনিধিরা। সার্বিক পরিবেশ নিয়ে তারা সন্তষ্টির কথা জানিয়েছেন। আর নিরাপত্তা নিয়ে যে উদ্বেগ তা অহেতুক মনে করছেন সংশিষ্টরা।
ভাসান চর। প্রকৃতির আর অবকাঠামোর এক অভূতপূর্ব মেলবন্ধন। সমূদ্র বেষ্টিত ১৩ হাজার একর আয়তনের এই সবুজ ভূমিতে,নিরাপদ আবাসন গড়ে তোলার মহা কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন হলো, যাদের উদ্দেশে সেই রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর নিয়ে কাটছে না জটিলতা।
তবে বিভিন্ন সূত্র বলছে,শিগগিরই কক্সবাজার থেকে ৫০০ রোহিঙ্গা পরিবারের প্রায় আড়াই হাজার জন আসতে পারে নোয়াখালীর ভাসানচরে।
এরইমধ্যে,২২ টি দেশীয় এনজিওর ৭৬ জন প্রতিনিধি পৌঁছেছেন ভাসানচরে। মাস খানেকের খাদ্য ও চিকিৎসা দেবেন তারা।
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের বসবাসের সবধরনের সুবিধাসহ নির্মান করা হয়েছে ২৩ হাজার ৪০ টি ঘর। পারিপাশ্বিক পরিবেশ অবকাঠামো পরিদর্শন করেন রোহিঙ্গা প্রতিনিধিরা। বলেন, টেকনাফ ও উখিয়ার চেয়ে বহুগুনে ভালো ভাসানচর।
ভাসান চরে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিয়ে যে উদ্বেগ কোনো কোনো মহলে তা অহেতুক বলে মনে করেন সংশিষ্টরা।
পাঠকের মতামত: