অটোরিকশা চালক আবদুল জলিলের বন্দুকযুদ্ধে নিহতের ঘটনা পরিকল্পিত এমন অভিযোগ এনে টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে কক্সবাজারে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নিহত আবদুল জলিলের স্ত্রী ছেনোয়ারা বেগম এ মামলা দায়ের করেন।
পরে আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে মরদেহের ময়না তদন্ত হয়েছে কি না তা জানাতে টেকনাফ থানাকে নির্দেশ দেন। একইসাথে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়।
এজাহারে বলা হয়, ২০১৯ সালে আটকের পর ৬ মাস থানায় আটকে রেখে ৬ লাখ টাকা আদায় করেও পরে বন্দুকযুদ্ধের নামে হত্যা করা হয় অটোরিকশা চালক জলিলকে।
পাঠকের মতামত: