বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের শূন্যরেখায় পুঁতে রাখা স্থলমাইন বিস্ফোরণে ওমর ফারুক (১৭) নামে এক রোহিঙ্গা কিশোর নিহত হয়েছে। নিহত ফারুক তুমব্রু সীমান্তে শূন্যরেখায় অবস্থানরত রোহিঙ্গা মো. আয়ুবের ছেলে। রোববার সকালে সীমান্তের পূর্বে পাহাড়ি এলাকা থেকে রোহিঙ্গাদের সহযোগিতায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর জন্য সরকার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কক্সবাজারে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বসবাস করায় স্থানীয় জনগোষ্ঠী নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাদের কারণে ক্যাম্প ও আশপাশে বিভিন্ন অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।

মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারী ঠেকাতে টেকনাফ সীমান্তে টহল এবং নজরদারি বাড়িয়েছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। রোববার (২ অক্টোবর) দুপুরে কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতায় বাংলাদেশের টেকনাফ

কক্সবাজার পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা পরিচয়ে ২০১৭ সালের ৭ জুন জেলা পাসপোর্ট কার্যালয়ে গিয়ে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন জয়নাব আক্তার নামে এক নারী। বাবা হিসেবে আমান উল্লাহ সিকদার ও মা আজু মেহের পরিচয় দেন তিনি। সঙ্গে জমা দেন সংশ্নিষ্ট