কক্সবাজার, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

শেষ কথার শেষ নেই : আলমগীর মাহমুদ

দুই সেক্রেটারি। একজন উখিয়া প্রেসক্লাবের অন্যজন উখিয়া অনলাইন প্রেসক্লাবের। টেকনাফ থেকে যাত্রাপথে। তাও আবার পাশাপাশি সিটে! গেল সাতমাস পর একইসুরে “বিচ্ছেদের অনলে সদা অন্তর জ্বলে।

…………..গাইতে গাইতে।

দূ’জনেই একান্ত ভাবশিষ্য। হঠাৎ অনলাইনের প্রে,ক্লা, এর জন্মে দূ’জন দূ’মেরুতে। ভালবাসার সাম্রাজ্যে জমিদারি মুশকিল বনে৷

গেলকাল সন্ধ্যায় উখিয়া যেতেই মুকুল উখিয়া প্রেসক্লাবে নিয়ে দখলে রাখে। ফিরতি পথে ভাবি এখবরতো অনলাইনে যাবে কি করি? জলিল প্লাজায় অনলাইন প্রেস ক্লাবে ডু মারতেই পলাশ বড়ুয়া কইতে রয় “সবতো স্যারের কেরামতি.. শফিক আজাদ ফ্লোর না নিতেই কইয়া ফেলি প্রেসক্লাব থেকে আসতেছি…

আজ সেই তারাই আমারে ছবি দিয়ে কয় “স্যার, আমরা আমরা” শেষ কথা বলে কিছু নেই..

উখিয়াতে প্রেসক্লাব গঠনের প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাংবাদিক না থাকায় টেকনাফের সাথে মিলিতভাবে ” উখিয়া-টেকনাফ প্রেসক্লাব” গঠন করা হয়েছিল। অফিস ছিল সুলতান বিল্ডিং উখিয়া।

১৯৮৬ সালে সাংবাদিক হামিদ মোহাম্মদ এরশাদ ও রফিক উদ্দিন বাবুলের সম্পাদনায় “সাপ্তাহিক জেহাদ” নুরুল আমিন ছিদ্দিকের সম্পাদনায় একই বছর বের হয় “সাপ্তাহিক সীমান্ত বার্তা” উখিয়া কলেজের (অবঃ) অধ্যক্ষ ফজলুল করিমের সম্পাদনায় “পাক্ষিক অনির্বান” প্রকাশিত হয় ১৯৮৭ সালে। এই পরম্পরায় মিজানের দৈনিক আলোকিত উখিয়া পর্যন্ত।

প্রেসক্লাব ভিটি,। ভিটিহবার আগে থানা ডিসপেনসারি পাহাড়ে উখিয়া প্রেসক্লাবের মিটিং….. সাবেক সভাপতি সরোয়ার আলম শাহীন-কমরুদ্দিন মুকুলের পরিষদ টিনশেড বিল্ডিং তাও এ বছর, সবই বিশাল ইতিহাস।

এখন অনলাইন পোর্টালের কারনে সংবাদ জগতের গতানুগতিক ধারা টেকনোলজি বেইজড ডিজিটাল পরিবর্তনের পথে হাঁটছে তা চলমানের রৈখিক। বন্ধুত্বের বন্ধুর পথে হেঁটেও যদি পরিবর্তন ঘরে আনা যায় তাও মঙ্গল বনিবে –আগামীর।

লেখকঃ– বিভাগীয় প্রধান। সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, উখিয়া কলেজ কক্সবাজার।
alamgir83cox@gmail. com

পাঠকের মতামত: