প্রকাশ:
২০২১-০৬-২৫ ২১:৩৮:৫৫
আপডেট:২০২১-০৬-২৫ ২১:৩৮:৫৫
পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সোমবার (২৮ জুন) থেকে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার।
শুক্রবার (২৫ জুন) রাতে জরুরি তথ্য বিবরণীতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
তিনি জানান, জরুরি পণ্যবাহী ব্যতীত সব প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। শুধু অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে যানবাহন চলাচল করতে পারবে।
জরুরি কারণ ছাড়া বাড়ির বাইরে কেউ বের হতে পারবেন না বলেও জানান তিনি। তবে সংবাদমাধ্যম এর আওতামুক্ত থাকবে।
বিস্তারিত আদেশ আগামীকাল শনিবার (২৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করা হবে বলেও জানানো হয়েছে ওই তথ্য বিবরণীতে।
এরআগে, মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সারা দেশে ১৪ দিনের শাটডাউনের সুপারিশ করেছিল জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। তখন এ বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনায় নেওয়া হবে বলে জানিয়েছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সারা দেশে শাটডাউনের প্রস্তুতি সরকারের রয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় যেকোনো সময় সরকার তা ঘোষণা দেবে। আগের চেয়ে বিধিনিষেধ আরও কঠোর হবে। করোনা পরিস্থিতি খুব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) বিকেলে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সারাদেশে ১৪ দিনের শাটডাউনের সুপারিশ কথা জানানো হয়। বুধবার (২৩ জুন) রাতে জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির ৩৮তম সভায় এ সুপারিশ করা হয়।
সভায় দেশে কোভিড-১৯ এর সাম্প্রতিক ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ বিষয়ে বিস্তারিত বিশ্লেষণ ও আলোচনা হয়।
সুপারিশে বলা হয়, শাটডাউন চলা অবস্থায় জরুরি সেবা ছাড়া যানবাহন, অফিস-আদালতসহ সবকিছু বন্ধ রাখা প্রয়োজন। এ ব্যবস্থা কঠোরভাবে পালন করতে না পারলে আমাদের যত প্রস্তুতিই থাকুক না কেনো, সংক্রমণ এভাবে বাড়তে থাকলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অপ্রতুল হয়ে পড়বে।
এদিকে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় সারাদেশে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ চলছে। চলতি বছর করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় গত ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত ঢিলেঢালা লকডাউন হলেও সংক্রমণ আরও বেড়ে যাওয়ায় ১৪ এপ্রিল থেকে ‘কঠোর লকডাউন‘ ঘোষণা দেয় সরকার।
পরে সিটি করপোরেশন এলাকায় গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়। তবে দূরপাল্লার বাস, লঞ্চ এবং ট্রেন চলাচল রোজার ঈদ পর্যন্ত বন্ধ ছিল। পরে ২৪ মে থেকে গণপরিবহন চলার অনুমতি দেওয়া হয়। একই সঙ্গে হোটেল-রেস্তোরাঁগুলো আসন সংখ্যার অর্ধেক বসিয়ে খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়।
তবে করোনার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় সারাদেশে বিধিনিষেধ কয়েক দফা বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত ১৬ জুন বিধিনিষেধ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার, যা ১৫ জুলাই পর্যন্ত চলবে।
- অনলাইনে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেওয়া ৩২ রোহিঙ্গা আটক
- লাল পাহাড়ে অভিযান, আরসার প্রধান সমন্বয়কসহ ২ জন গ্রেপ্তার
- স্কুল ও মার্কেটের সামনে গাড়ি পার্কিং করলেই শাস্তি
- ২৩ নাবিকদের নিয়ে চট্টগ্রামের পথে জাহান মনি-৩
- চকরিয়ায় বিএনপির ভোট বর্জনের ডাক
- উখিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কোন প্রতীক পেলেন
- রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে সদস্য সংগ্রহ করছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- কক্সবাজারে পৌঁছেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটি
- এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে
- ডিসি সাহেবের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার বাঘা শরীফ
- টেকনাফে ১ লাখ ৫০ হাজার ইয়াবা নিয়ে ১ পাচারকারী আটক
- রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে সদস্য সংগ্রহ করছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ২৩ নাবিকদের নিয়ে চট্টগ্রামের পথে জাহান মনি-৩
- উখিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কোন প্রতীক পেলেন
- চকরিয়ায় বিএনপির ভোট বর্জনের ডাক
- স্কুল ও মার্কেটের সামনে গাড়ি পার্কিং করলেই শাস্তি
- লাল পাহাড়ে অভিযান, আরসার প্রধান সমন্বয়কসহ ২ জন গ্রেপ্তার
- অনলাইনে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেওয়া ৩২ রোহিঙ্গা আটক
পাঠকের মতামত: